ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়েই আজকের আমাদের মূল আলোচনা। পাশাপাশি, আপনাদের জন্য আরও রয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ও সমৃদ্ধ তথ্যাবলী।

তাই আমাদের আজকের পোস্টটি অবশ্যই সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন, যাতে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত সম্পর্কে সকল প্রয়োজনীয় ও বিস্তারিত তথ্য সহজেই বুঝতে ও গ্রহণ করতে পারেন।
ভাই, এখন একটা বিষয় খুব হাইপ ডিজিটাল মার্কেটিং। আপনি আমি সবাই দেখছি, একেকটা ভিডিওতে বলা হচ্ছে “এই কোর্স করলে লাখ টাকা ইনকাম করবেন!”, “ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ফ্রিল্যান্সিং করুন!” এইসব শুনে অনেকেই আগ্রহী হচ্ছে।
.
কিন্তু, এই আগ্রহের সাথে সাথে একটা কথা সবার মনে ঘুরপাক খায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত? মানে ভাই, একেক জন একেক কথা বলে।
কেউ বলে ২০টা ক্লাস, কেউ বলে ৪০, কেউ আবার বলে ৯০টার নিচে শিখাই না! তখন মাথা গুলিয়ে যায়। আসলে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত, সেটা নির্ভর করে আপনি কোন কোর্স করছেন, কতোটা শেখার ইচ্ছা রাখছেন আর কতটা সিরিয়াস আপনি।
ধরেন, আপনি বেসিক একটা কোর্স করতে যাচ্ছেন। সাধারণত সেই সব কোর্সে ক্লাস হয় ১৫ থেকে ২৫টার মতো। এখানে আপনাকে ফেসবুক পেইজ তৈরি, কনটেন্ট পোস্ট করা, আর অল্প কিছু Boost শেখানো হয়।
বুঝলেন তো? কিন্তু আপনি যদি বলেন, ভাই আমি একটু সিরিয়াসভাবে শিখবো তাহলে আপনাকে দেখতে হবে সেই কোর্সে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত। এখন ধরুন আপনি একটু প্রফেশনাল কোর্সে ঢুকলেন।
SEO, Facebook Ads, YouTube Optimization, Google Ads, Email Marketing, Freelancing সব কিছু ধরছে। এখন আপনি কি ভাবছেন, এই সব এত বড় বড় টপিক ১৫টা ক্লাসে শিখানো যাবে? না ভাই, এখানেই ক্লাস বেড়ে দাঁড়ায় ৪০–৬০টা পর্যন্ত।
অনেক সময় হয় সপ্তাহে ৩টা করে ক্লাস, মাসে ১২টা। আবার কারো কারো কাছে সপ্তাহে ৫টা ক্লাস হয়, আবার রিভিশনও হয় আলাদা।তাই, কেউ যদি জিজ্ঞাসা করে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত,
তখন আপনি সহজেই বলতে পারবেন কোর্সের ধরন অনুযায়ী এটা ২০ থেকে ৮০+ পর্যন্ত হতে পারে।আর এখন কিছু কিছু মাস্টার কোর্সে দেখি ৯০+ ক্লাসও আছে! তারা লাইভ প্রজেক্ট শেখায়, ক্লায়েন্ট হ্যান্ডলিং শেখায়, CV বানানো শেখায়,
Freelancing গিগ সেটআপ শেখায় এসব তো আর দশটা ক্লাসে সম্ভব না ভাই। এজন্য ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত, সেটা আগেভাগে জেনে না নিলে আপনি নিজের সময় নষ্ট করবেন।আর একটা কথা অনেকেই ভাবেন ক্লাস বেশি মানেই ভালো,
আবার কেউ ভাবেন কম মানেই ফাস্ট শেখা যাবে। এটা ভুল ধারণা। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, আপনি কোন টপিকগুলো শিখছেন, সেটা ঠিকভাবে বুঝছেন কি না।সত্যি কথা বলতে ভাই।
যদি কেউ আপনাকে বলে যে “এই কোর্সে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত” আপনি আগে পুরো সিলেবাস দেখে তারপর ক্লাস গুনবেন। কারণ অনেক কোর্সে দেখা যায় ৫০টা ক্লাস থাকলেও মূল জিনিস শেখায় মাত্র ১৫টায়,
বাকিগুলো ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে বাড়ানো!তাই আমি সবসময় বলি, শেখার আগে এই প্রশ্নটা করুন ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত এবং সেই সংখ্যাগুলোর ভেতরে কী কী থাকছে।
SEO, SEM, কনটেন্ট, Video Editing, ইমেইল মার্কেটিং সব থাকছে তো?এক লাইনে বললে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কতএর নির্দিষ্ট উত্তর নেই। তবে আপনি যদি ভালো কিছু শিখতে চান, তাহলে কমপক্ষে ৪০–৬০ টা ক্লাস ধরে নিতে পারেন।
যারা শুরু করতে চান, তাদের বলবো ভাই, একেক কোর্সে একেক রকম ক্লাস সংখ্যা। আপনি ভালো করে খোঁজ নিয়ে বুঝে শুনে তারপরেই শিখতে নামুন। Google বা YouTube দেখে শেখা ভালো,
কিন্তু গাইড না থাকলে পথ হারিয়ে ফেলবেন।তাই আগেই খোঁজ নিন ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত, বুঝে নিন ক্লাস প্ল্যান কেমন, আর তারপর শুরু করুন আপনার শেখার জার্নি। ইনশাআল্লাহ, ভালো কিছু হবেই হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে
ভাই, আজকাল ডিজিটাল মার্কেটিং নিয়ে অনেক হইচই। ফেসবুকে একটু স্ক্রল করলেই দেখি ১০ জন বলতেছে, “আসেন ভাই, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে লাখ টাকা ইনকাম করেন।”তখন মনের মধ্যে একটা আগ্রহ জাগে “আচ্ছা, তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে আসলে?
এখন অনেকে ভাবেন, ইউটিউব দেখে দুইদিনে সব শিখে ফেলবো। আবার কেউ কেউ ভাবেন, ৬ মাস না করলেই কিছুই হবে না! দুই পক্ষই একটু ভুল বোঝেন।
আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলি ভাই, আপনি যদি সিরিয়াস হন, দিনে নিয়ম করে একটু সময় দেন, তাহলে ২ মাসে বেসিক অনেক কিছু শিখে ফেলতে পারবেন। মানে ফেসবুক মার্কেটিং, পেইজ ম্যানেজমেন্ট, কনটেন্ট বানানো এসব।
কিন্তু যদি বলেন ভাই আমি তো শুধু বেসিক না, আমি চাই SEO শিখতে, Google Ads চালাতে, ব্লগ লিখে ইনকাম করতে, YouTube Video অপটিমাইজ করতে তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে এই প্রশ্নের উত্তর আর দুই মাসে আটকায় না।
তখন সময় লাগে প্রায় ৪ থেকে ৬ মাস।অনেকেই তো আবার কোর্সে ভর্তি হয়ে ক্লাস না করেই বলে “কিচ্ছু হয়নি ভাই, সময় নষ্ট!”তাদের বলি, ভাই, আপনি নিজেই যদি মনোযোগ না দেন, তাহলে আপনি শেখেন আর নাকে তেল দেন একই কথা।
শেখার জন্য প্রতিদিন ১-২ ঘণ্টা করে সময় দিতে হবে। নিয়মিত প্র্যাকটিস করতে হবে।আর একটা কথা, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা মানেই শুধু ক্লাস শেষ না। শেখার পরেও প্রজেক্টে কাজ করে অভিজ্ঞতা নিতে হয়।
তাই আপনি যদি বলেন ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে, আমি বলবো বেসিক বুঝতে লাগে ১-২ মাস, দক্ষ হতে গেলে লাগে ৪-৬ মাস, আর প্রফেশনাল হতে চাইলে শেখার কোনো শেষ নাই।অনেকে আবার বলেন, ভাই আমি তো চাকরি করি, সময় পাই না।
তাদের জন্য বলবো, আপনি দিনে ১ ঘণ্টা সময় দিলেও ৩-৪ মাসে অনেকদূর যেতে পারবেন। তবে নিয়মিত হতে হবে।শেষ কথা হলো, ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে কতদিন লাগে এই প্রশ্নের এককথায় উত্তর নেই।
আপনি কেমন সময় দিচ্ছেন, কিভাবে প্র্যাকটিস করছেন, সেটা সবচেয়ে বড় বিষয়।আর হ্যাঁ ভাই, শেখার সময় বেশি মানেই ভয় পাওয়ার কিছু না।
শেখার পর আপনি যদি মাসে ২০-৩০ হাজার ইনকাম করেন, তাহলে ৪-৫ মাস সময় দিলেও লাভটা অনেক বেশি না?আপনি নিজের মতো করে সময় দিন, নিজের মতো শেখেন দেখবেন আল্লাহর রহমতে ফল আসবেই।
ডিজিটাল মার্কেটিং কি
ভাইজান, এখনকার দিনে মোবাইল হাতে না থাকলে মানুষ হাঁটতেও চায় না!সকালে ঘুম থেকে উঠেই লোকজন চোখ মেলে Google করে দেখে "আজকে বৃষ্টি হবে নাকি?"যেখানে মানুষ জামা-কাপড়, খাতা-কলম, এমনকি মাছও অনলাইনে দেখে কিনে,
সেখানে আপনি যদি বলেন "আমি দোকান খুলে বসে থাকবো, লোক আসলে কিনবে", তাহলে আপনি ২০০৫-এ আটকে আছেন ভাই।আর এইখানেই আসে আসল প্রশ্ন ডিজিটাল মার্কেটিং কি?চলুন খুব সাধারণ করে বলি।
ধরেন আপনার একটা ফুচকার দোকান আছে। আপনি রোজ বিকেল ৫টা থেকে ১০টা পর্যন্ত দারুণ ফুচকা বিক্রি করেন। কিন্তু আপনার দোকানের খবর কেউ জানেই না, কারণ আপনি শুধু সেই গলির মোড়ে বসে থাকেন।
এখন আপনি যদি Facebook-এ একটা পেইজ খুলে লেখেন "আসুন একবার চেখে দেখুন পুরান ঢাকার আসল ফুচকা", আর সেটা ৫০০ টাকা Boost দেন তখন পাশের এলাকা থেকে লোকজন আসা শুরু করবে।
এই যে, ইন্টারনেট দিয়ে আপনার পণ্য বা সেবা মানুষের কাছে পৌঁছে দিলেন, এটাই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং।আবার ধরুন, আপনি একজন হিজাব ডিজাইনার। আপনি চাইলে নিজের কাজের ছবি Instagram-এ দিতে পারেন, reels বানাতে পারেন, YouTube-এ ভিডিও করতে পারেন।
তারপর আপনি বলবেন "Order নিন ইনবক্সে"।আপনার দুনিয়া খুলে যাবে ইনশাআল্লাহ! তাহলে বুঝলেন তো ভাইজান, ডিজিটাল মার্কেটিং কি?এইটা একটা কৌশল।
যেখানে আপনি অনলাইনের প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে মানুষের কাছে পৌঁছান।যে মানুষটা আপনার দোকানে আসে না, সে যেন ফোন ঘুরাতে ঘুরাতে আপনাকে দেখে ফেলে!এই কাজে আপনি Facebook, Google, YouTube, Instagram, WhatsApp, এমনকি ইমেইলও ব্যবহার করতে পারেন।
কারো কারো ব্যবসা তো ৯০% ই চলতেছে শুধু ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর!লোকজন এখন দোকান চায় না, চায় অনলাইন রিচ। কারণ এখন লোক আসে আগে Facebook-এ, তারপর আপনার দোকানে।
আর এই যে কাজগুলো, যেমন Facebook Boost, SEO, Google Ads, কনটেন্ট লেখা, ভিডিও বানানো সবকিছুই ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের ভেতর পড়ে।তাই ভাই, এক কথায় বললে, ডিজিটাল মার্কেটিং কি বলতে গেলে
এটা এমন এক ভার্চুয়াল বাজার, যেখানে আপনি দোকান ছাড়াই পুরো শহরে বিক্রি করতে পারেন। শুধু দরকার মাথা ঠান্ডা রেখে শেখা, আর একটু কৌশলী হয়ে ভাবা।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেবা কেন প্রত্যেকটা ব্যবসায়ীর দরকার
ভাইজান, এখন কেউ আর দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে চিৎকার করে বলে না “ভাই! আইসেন, সস্তায় জিনিস পাইবেন!”এখন যা হয়, সেটা হচ্ছে Facebook Page-এ একটা Boost চলে যায়, আর কাস্টমার ইনবক্সে বলে, “ভাই, পিক্সটা আরেকটু ক্লিয়ার দেন তো!
এইটা বুঝতেই হবে সময় বদলেছে, বাজার বদলেছে, কাস্টমার বদলেছে।এখন আপনি যদি বলেন “আমি ব্যবসা করবো, কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং করবো না”, তাহলে ভাই, সরি টু সে আপনি নিজের ব্যবসার উপরেই অন্যায় করছেন।
তাই এখনকার দিনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেবা কেন প্রত্যেকটা ব্যবসায়ীর দরকার, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে খুব বেশি দূরে যেতে হয় না।একটা বাস্তব উদাহরণ দেই।আপনার পাড়ার মোড়ে হয়তো ২টা মোবাইলের দোকান আছে।একজন বসে বসে কাস্টমারের অপেক্ষা করে।
আরেকজন ফেসবুকে প্রতিদিন ১টা করে পোস্ট দেয় “আজকের অফার!”, “মাত্র ২০০ টাকায় হ্যান্ডফোন!”, “দেখে যান নতুন স্টক!”বলেন তো ভাই, কাস্টমার কার দোকানে যাবে?
এই যে পার্থক্য এটাই ডিজিটাল মার্কেটিং।আর এই সেবার কারণেই এখন ব্যবসাগুলো টিকে আছে, গ্রো করছে।তাহলে সোজা করে বললে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেবা কেন প্রত্যেকটা ব্যবসায়ীর দরকার?
কারণ এখন সবাই মোবাইলে থাকে
কারণ Google-এ খুঁজে দেখে কোথায় কী সস্তায় পাওয়া যায়
কারণ Facebook রিভিউ দেখে কেউ কিনে, না কিনে
কারণ Instagram-এ সুন্দর ছবি দেখে ক্রাশ খায় প্রোডাক্টের উপরে
কারণ WhatsApp-এ একবারে অর্ডার দিয়ে দেয়
এখন যদি আপনি ব্যবসা করেন মোবাইল, কসমেটিক্স, জামা-কাপড়, কিচেন আইটেম, এমনকি রেস্টুরেন্ট বা হোটেল আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং ছাড়া উপায় নাই ভাই।এমন না যে আপনি Boost দিলে তৎক্ষণাৎ লাখ টাকার সেল পাবেন।
কিন্তু একটা Branding, একটা Visibility, একটা Digital Presence তৈরি হবে। আর এই Presence ধীরে ধীরে আপনাকে নিয়ে যাবে সেই জায়গায়, যেখানে আপনি প্রতিদ্বন্দ্বীদের ছাড়িয়ে যাবেন।
এখন তো লোকজন দোকানে আসার আগে Facebook-এ খোঁজে দেখে" এই দোকানে রিভিউ কেমন?"Google Map-এ দেখে, "লোকেশন সুবিধাজনক কিনা?"আপনি যদি সেখানে না থাকেন মানে ডিজিটাল মার্কেটিং না করেন, তাহলে আপনি যেন দোকান খুলেছেন বনের ভেতরে!তাই ভাই,
আজকের দিনে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেবা কেন প্রত্যেকটা ব্যবসায়ীর দরকার, এই প্রশ্নের উত্তর সোজা – কারণ আপনার কাস্টমার অনলাইনে, আপনার প্রতিযোগী অনলাইনে, এখন আপনাকেও অনলাইনে থাকতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং মাসিক আয় কত
সোজা কথা ভাইজান কোনো কিছু শিখতে গেলে মাথায় একটাই প্রশ্ন ঘোরে, “শেষমেশ লাভ টা কত?”
মানে শেখা শেখা, ঠিক আছে, সময়ও দিলাম, প্র্যাকটিসও করলাম কিন্তু মাস শেষে পকেটে যদি টাকা না আসে, তাহলে কষ্টটা ক্যান করলাম?
এইজন্যেই সবাই জানতে চায় ডিজিটাল মার্কেটিং মাসিক আয় কত?চলুন ভাই, একদম বাস্তবভাবে খুলে বলি।এটা এমন এক ফিল্ড, যেখানে আপনি আপনার স্কিল, সময় আর কৌশলের উপর যত ইনভেস্ট করবেন, আয়ের পরিমাণ তত বাড়বে।
শুরু করি একদম বেসিক থেকে আপনি যদি একেবারে নতুন হয়ে শুরু করেন, ধরি ১-২ মাসের একটা কোর্স করলেন, তারপর আপনি যদি Fiverr, Marketplace বা লোকাল ক্লায়েন্টদের কাজ ধীরে ধীরে করতে শুরু করেন তাহলে মাসে ৫ হাজার, ৮ হাজার বা ১০ হাজার টাকা আয় করে ফেলাই যায়।
আর আপনি যদি একটু সিরিয়াস হন মানে SEO, Facebook Ads, Google Ads, Content Writing এসব নিয়ে কাজ করেন, তাহলে ৩–৬ মাসের মধ্যেই ইনকাম পৌঁছে যেতে পারে ২০,০০০ – ৫০,০০০ টাকার ঘরে।
এখন কথা আসল প্রফেশনালদের যারা ডিজিটাল মার্কেটিং-কে আসলেই পেশা হিসেবে নিয়েছে, তারা নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করে ফেলেছে। কেউ Social Media Management-এর কাজ করে, কেউ Facebook Ads চালায়, কেউ Google SEO করে তাদের ডিজিটাল মার্কেটিং মাসিক আয় কত জানেন?
তাদের মধ্যে অনেকেই মাসে ৮০ হাজার ১ লাখ টাকার বেশি ইনকাম করে। বিশ্বাস না হলে Fiverr বা Upwork-এ গিয়ে দেখেন, অনেক বাঙালি ভাই তার গিগে লিখছে “Starting from $300,”
আবার কেউ লিখছে “$50/hr”! এরা কাজ পারলে এমনেই ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে বড় প্রজেক্ট পায়। আবার কেউ কেউ অনলাইন ক্লাস নেয়, কোর্স বিক্রি করে জানেন ভাই, অনেকে তো আবার নিজের শেখা দিয়ে অন্যদের শেখায়।
YouTube-এ কোর্স দেয়, ইন্সট্রাক্টর হয়, অনলাইন কোচিং নেয় সেখানে থেকেও বিশাল ইনকাম করে। এই লাইনে কেউ যদি নিজের ব্র্যান্ড বানিয়ে নেয়, তাহলে ইনকামের হিসাব করা মুশকিলই হয়ে যায়। তাহলে কি সবার এত ইনকাম হয়? না ভাই।
ইনকাম শুরু হয় ধীরে ধীরে। অনেকেই ২ মাসে, কেউ ৬ মাসে আয় শুরু করে। আবার কেউ কেউ সময় দেয় না বলে ফল পায় না। তবে একটা কথা গ্যারান্টি দিয়ে বলি, আপনি যদি মন দিয়ে ৪–৬ মাস সময় দেন, প্রতিদিন ২ ঘণ্টা করে শিখেন, কাজের চেষ্টা করেন।
তাহলে ইনকাম হবেই ইনশাআল্লাহ। এক লাইনে যদি বলেন, ডিজিটাল মার্কেটিং মাসিক আয় কত, আমি বলবো প্রথমে ৫–১০ হাজার, একটু পরিশ্রম করলে ৩০–৫০ হাজার, আর কৌশলে চললে ১ লাখও সম্ভব। তবে হ্যাঁ, সবকিছুর শুরু হয় শেখা দিয়ে, আর বড় হয় বিশ্বাস, ধৈর্য আর সময় দিয়ে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা কি
সত্যি কথা বলি ভাইজান, আমি নিজে প্রথম যখন “ডিজিটাল মার্কেটিং” শব্দটা শুনি, তখন ভাবছিলাম, হ্যাঁরে ভাই, আবার কিসের মার্কেটিং রে? মনে হচ্ছিল খুব কঠিন কিছুর নাম! কিন্তু ধীরে ধীরে যখন জানলাম, বুঝলাম
শিখলাম তখন নিজের কাছেই একটা প্রশ্ন করছিলাম ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা কি, যে এত মানুষ এই লাইনে আসতেছে? ভাই, এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে এক কাপ চা লাগে! আসেন, আপনার সাথেই ভাগ করে নেই।
সুবিধা নাম্বার ১ - সময়ের স্বাধীনতা
ডিজিটাল মার্কেটিং করতে অফিসে ঢোকার দরকার নাই। আপনি মোবাইল বা ল্যাপটপ নিয়ে বিছানায় বসে কাজ করলেন, আবার কফি শপে বসে ক্লায়েন্টকে রিপোর্ট পাঠালেন সবই হয়। নিজের সময়, নিজের মতো।
সুবিধা নাম্বার ২ - কম খরচে বেশি আয়
আগে ব্যবসা করতে চাইলে দোকান ভাড়া, কর্মচারী, বিল, ঝামেলা সব নিয়ে মাথা নষ্ট। এখন মাত্র ৫০০ টাকা দিয়ে Facebook Boost দিলেই আপনি হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে যান। ভাবেন তো, ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা কি বলতে গেলে এইটাই তো সবচেয়ে বড় সুবিধা।
সুবিধা নাম্বার ৩ -ফলাফল হাতে হাতে পাওয়া যায়
আপনি যদি কোনো প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন দেন, তাহলে ঠিক কতজন দেখলো, কে লাইক করলো, কে ওয়েবসাইটে গেল সব ডেটা আপনি চোখে দেখতেই পারেন। এমন সুবিধা তো অফলাইনে চিন্তাও করা যায় না।
সুবিধা নাম্বার ৪ -কাস্টমার সবসময় হাতের মুঠোয়
আপনি Instagram এ পোস্ট দিলেন, YouTube এ ভিডিও দিলেন, WhatsApp এ মেসেজ দিলেন সবখানেই কাস্টমার অ্যাক্টিভ। আপনি শুধু জানেন কীভাবে পৌঁছাতে হয়, ব্যস!
সুবিধা নাম্বার ৫ – নিজেকে ব্র্যান্ড বানানো যায়
অনেকেই তো এখন “Digital Creator”, “Marketing Consultant”, “Affiliate Partner” এসব পরিচয়ে পরিচিত হয়ে গেছে। আর এগুলা সম্ভব হয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধার কারণেই। আরও যা যা সুবিধা পাই
ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং করা যায়
নিজের ই-কমার্স চালানো যায়
ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করা যায়
নিজের দক্ষতা দিয়ে অন্যকে শেখানো যায়
সোজা করে বললে ভাই, এখনকার যুগে আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখেন, তাহলে আপনার জন্য ইনকামের ১০টা রাস্তা খুলে যায়। আর সেটা হয় একদম মোবাইল থেকে।
তাই আজ যদি কেউ বলে, “ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধা কি?” আমি বলবো ভাই, এইটা শিখলে আপনি শুধু মার্কেটার না, আপনি নিজের ভবিষ্যৎ নিজের হাতে গড়ার ক্ষমতা পান।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
ভাই, আমরা তো সবাই চাই এমন কিছু শিখতে, যেটা শিখে কাজ পাওয়া যায়, ইনকাম আসে, আর হাত পা গুটিয়ে বসে থাকতে না হয়।আর এই চিন্তা থেকেই অনেকে এখন ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের দিকে আসতেছে।
কিন্তু আবার মাথায় একটা কনফিউশন ঘোরে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি?মানে ভাই, এতকিছু শিখতে বলে।
SEO, Facebook Ads, Email, YouTube, Content কোনটা আগে ধরবো আর কোনটা পরে, সেটাই বুঝা যায় না। তাই চলেন, আজকে আপনাকে আমি একেবারে ভাইয়ের মতো খুলে বলি কোন কোন স্কিল এখন সবচাইতে চাহিদাসম্পন্ন।
১. Facebook & Instagram Ads
ভাই, যেই ব্যবসারই কথা বলেন না কেনো, সবাই এখন Boost দিয়ে কাস্টমার আনতে চায়। কিন্তু সবাই Boost চালাতে পারে না! যারা জানে Audience বানাতে, Budget ঠিক করতে, Results বের করতে তাদের জন্য রীতিমতো লাইন পড়ে যায়।
আপনি যদি Facebook Ads জানেন, তাহলে আজকে-কালকেই কোনো দোকানের ক্যাম্পেইন হাতে নিতে পারেন। এই কাজের চাহিদা ভাই খুবই বেশি।
২. SEO – Google এ র্যাংক করার খেলোয়াড়
আপনি কিছু লিখলেন, সেটা যদি Google এ খোঁজার পর না আসে, তাহলে কেউ পড়বে কিভাবে? এইজন্য SEO কাজটা এমন এক স্কিল, যেটা অনেকের অজানা হলেও, যারা পারে তাদের ইনকাম মাসে লাখ ছাড়িয়ে যায়।
Website Optimization, Keyword Research, Backlink এইসবই এর ভিতর পড়ে। SEO জানা থাকলে আপনি দেশি-বিদেশি দুই জায়গাতেই কাজ পেতে পারেন।
৩. Content Writing ও Copywriting
যা দেখছেন, তা লেখাও লাগে।Content Writer ছাড়া ডিজিটাল মার্কেটিং অচল।অনেকেই ইংরেজি বা বাংলা লিখে ক্লায়েন্টের জন্য ব্লগ বানায়, Facebook Caption লেখে, Product Description লেখে আর ইনকাম করে। আপনি যদি একটু সুন্দর করে লিখতে পারেন, তাহলে লেখালেখিই হতে পারে আপনার চাকরি!
৪. YouTube Channel Setup & Optimization
এখন YouTube এমন একটা প্ল্যাটফর্ম, যেখানে সবাই ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করতে চায়। কিন্তু ভিডিও SEO, টাইটেল, ডেসক্রিপশন, থাম্বনেইল, ট্যাগ এইসব ছাড়া কিচ্ছু হয় না। এইসব যারা জানে, তাদের চাহিদা চরম। বিশেষ করে নতুন ইউটিউবাররা খুঁজে খুঁজে Optimization এক্সপার্ট খুঁজে।
৫. Email Marketing & Automation
যতই Facebook থাকুক, email এখনো অনেক বেশি কাজে লাগে।যারা Email Campaign তৈরি করতে জানে, Automation করে Customer Retarget করতে জানে তাদেরও প্রচুর কাজ পাওয়া যায়। তাহলে ভাই, এক কথায় ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি?
Facebook Ads
SEO
Content Writing
YouTube Optimization
Email Marketing
এই পাঁচটা স্কিল কেউ ঝালাই করে শিখে নিলে, ইনশাআল্লাহ কাজের অভাব হবে না, বরং ক্লায়েন্ট নিজেরাই খুঁজে খুঁজে কাজ দিবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে কোন কোন বিষয় এ এক্সপার্ট হতে হবে
ভাইজান, আপনি যদি এখন বলেন “আমি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবো!” তাহলে আমি বলবো আলহামদুলিল্লাহ, আপনি অনেক দূর ভাবতে শিখছেন। কিন্তু এখানেই আসে সবার মাথা ঘুরানোর জায়গা।
কেউ বলে SEO শিখ, কেউ বলে Facebook Ads কর, আবার কেউ বলে ভাই Video বানানো শিখ! তখন মাথায় প্রশ্ন ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে কোন কোন বিষয় এ এক্সপার্ট হতে হবে? চলুন ভাই, আমি আপনাকে এমনভাবে বলি, যেন আপনি মনে রাখেন চায়ের দোকান থেকে বাড়ি যাওয়ার পুরোটা পথ।
১. SEO – গুগলের হিরো হোন
আপনার কাজটা Google-এ কেউ দেখছে না, তাহলে কাজ করেই বা কী লাভ? SEO মানে হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইট, প্রোডাক্ট বা ব্লগকে Google-এর প্রথম পাতায় আনতে শেখা।
এখানে থাকে:
On-page Optimization
Off-page SEO
Keyword Research
Technical SEO
আপনি যদি SEO-তে এক্সপার্ট হতে পারেন, তাহলে ভাইজান ফ্রিল্যান্সিং হোক বা দেশি মার্কেট, আপনাকে ঘিরেই থাকবে কাজ।
২. Facebook & Google Ads
আপনি Boost তো দিতেই পারেন, কিন্তু টার্গেট Audience ঠিকমতো দিতেছেন তো? CPC কমাতে পারতেছেন তো? Facebook & Google Ads এমন একটা জায়গা যেখানে একটু এক্সপার্ট হলে আপনি ছোট ব্যবসার জন্যও বড় রেজাল্ট আনতে পারবেন। এই জায়গায় কাজ জানা থাকলে ইনকামের হিসাবই আলাদা!
৩.কনটেন্ট রাইটিং
লেখা ছাড়া কিছুই চলে না ভাই।একটা ভালো কনটেন্ট মানেই হচ্ছে একজন কাস্টমারকে ক্লিক করানো।
Content Writer & Copywriter এই দুইটার চাহিদা খুব বেশি। Blog, Caption, Product Description, Emailall needs content. যারা কনটেন্টে এক্সপার্ট হয়, তারা Client খুঁজে না Client তাদের খোঁজে।
৪. ডিজাইনিং & ভিডিও এডিটিং
আপনার অ্যাড বানালেন, অথচ থাম্বনেইল দেখলে লোকজন ভয় পায় এটা কি হয়? Canva, Photoshop, Premiere Pro–এই সফটওয়্যারগুলোতে একটু দক্ষতা থাকলে, আপনি Content Ready করে দিতে পারবেন যেটা Client-এর জন্য jackpot!
৫. Data & Analytics
Boost তো দিলেন, এখন জানতে হবে ফলাফল কেমন হলো। Google Analytics, Facebook Insights, Pixel এইসব বুঝতে হবে। আপনি যদি রিপোর্ট বানাতে পারেন, তাহলে Client বলবে, “ভাই, আর কারো কাছে যাচ্ছি না, আপনিই ঠিক আছেন!” তাহলে এখন বলি ডিজিটাল মার্কেটিং করতে হলে কোন কোন বিষয় এ এক্সপার্ট হতে হবে?
SEO
Facebook/Google Ads
Content Writing
Basic Design/Video Editing
Data Analysis
এইগুলো যদি আপনি পারেন, তাহলে আপনি শুধুই “ডিজিটাল মার্কেটার” না, বরং “পুরো ডিজিটাল দুনিয়ার খেলোয়াড়”।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টর
আচ্ছা ভাইজান, ধরেন আপনি ঢাকায় একটা রেস্টুরেন্ট খুললেন। খাবার দারুণ, দাম মোটামুটি। কিন্তু লোকজন জানেই না আপনি কোথায় আছেন, কী বিক্রি করেন। আপনি রোজ সকাল ৯টায় দোকান খোলেন, রাত ১১টায় বন্ধ করেন তবু সেল নাই! আপনি একা বসে চা খাচ্ছেন, কাস্টমার আসেই না। এখন ধরেন, পাশের আরেকজন খাবার মোটামুটি, কিন্তু সে Facebook-এ রিল দিচ্ছে, Instagram-এ স্টোরি মারছে, Google Map-এ লোকেশন আপডেট দিচ্ছে।
লোকজন লাইনে দাঁড়িয়ে খাচ্ছে! এইটাই ভাই ডিজিটাল মার্কেটিং। আর এই ডিজিটাল মার্কেটিং-এরও আলাদা আলাদা “ডিপার্টমেন্ট” বা বলা যায় “সেক্টর” আছে। মানে, আপনি সব শিখতেই পারেন, আবার একটা বা দুইটা সেক্টর ধরেও এক্সপার্ট হতে পারেন। তাহলে চলেন ভাই, একদম ঢালাভাবে বুঝে নেই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টর আসলে কয়টা, কী কী, আর কোনটা কার জন্য জমবে।
১. SEO – Google এর প্যাচাল বুঝে উপরে ওঠার খেলা SEO মানে কী?
ভাই, আপনি যদি চান কেউ Google-এ কিছু সার্চ করলে আপনার ওয়েবসাইট আগে আসে তাহলে SEO শিখতেই হবে। এইটা এমন একটা সেক্টর, যেখানে আপনি যত ভালো করবেন, তত Google আপনাকে মাথায় রাখবে।
২. Facebook & Google Ads – টাকা খরচে কাস্টমার আনার ফর্মুলা
Boost দেয়া আর Ads চালানো এক না ভাই! এই সেক্টরে যারা কাজ করে, তারা ঠিক করে দেয় কারা অ্যাড দেখবে, কতবার দেখবে, কবে দেখবে, কিভাবে দেখলে সেল হবে। আপনি চাইলে এই সেক্টরে গিয়া ছোট ব্যবসার লাইফ বদলাইয়া দিতে পারেন।
৩. Content Writing
আপনি ভালো লিখতে পারেন? Facebook Caption, Blog, Website Content, Product Description সবখানেই চাই কনটেন্ট। এই সেক্টরে আপনার কলমই কামাবে ইনকাম।
৪. YouTube Marketing
ভিডিও বানালেই তো হবে না ভাই তার টাইটেল, ট্যাগ, থাম্বনেইল এসব যদি ঠিক না হয়, তাহলে কেউ দেখবেই না।এই সেক্টরে Optimization জানলেই আপনি চ্যানেল বড় করে দিতে পারেন।
৫. Social Media Marketing
Facebook, Instagram, TikTok এইসব প্ল্যাটফর্মে কিভাবে কাস্টমার এনেছেন, কিভাবে Engage করেছেন, এইটা পুরো একটা সেক্টর। আপনি যদি Reels, Story, Campaign প্ল্যান করতে পারেন তাহলে আপনিই ব্র্যান্ডের হিরো।
৬. Email Marketing
Mailchimp, Klaviyo এইসব টুলে ইমেইল ক্যাম্পেইন চালিয়ে অনেকেই এখনো অটোমেটেড ইনকাম করে। একবার সিস্টেম বানিয়ে দিলে চলতেই থাকে।
৭. Affiliate & Influencer Marketing
Daraz, Amazon, বা ছোট ব্যবসার প্রোডাক্ট নিয়ে যদি আপনি প্রমোট করেন, আর প্রতি বিক্রিতে কমিশন পান এটাই Affiliate।আপনার যদি Audience থাকে, আপনি নিজেই Influencer হয়ে যেতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টর মানে হচ্ছে আপনি কিভাবে, কোন প্ল্যাটফর্মে, কোন স্কিল দিয়ে অনলাইনে মার্কেটিং করবেন।
আপনি যদি SEO ভালো পারেন, সেটাও একটা রাস্তা। Facebook Ads জানেন? সেটাও আলাদা রাস্তা। Content লেখেন ভালো? ওটাই তো হিরো সেক্টর! সব পথে টাকা, সব পথেই স্কোপ। আপনি শুধু ঠিক করেন আপনার মন টানে কোন দিকে।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সকলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত এর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পেরেছেন। উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষাপটে যদি আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে কিংবা কোনো গুরুত্বপূর্ণ মতামত শেয়ার করতে চান, তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানান।
আমাদের আজকের পোস্টটি শেয়ার করে আপনার পরিবার ও প্রিয়জনদের ডিজিটাল মার্কেটিং এর সর্বমোট ক্লাস সংখ্যা কত সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ও বিস্তারিত তথ্য জানার সুযোগ করে দিন। ধন্যবাদ
সুন্দরওয়ার্ল্ডের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url